ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা, বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি ও খাদ্য সংকট। তার বিরুদ্ধে ইন্দোনেশিয়ার বালি’তে শুরু হয়েছে জি-২০ ভুক্ত আর্থিক নেতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর গভর্নরদের তৃতীয় মিটিং। এর আগে এপ্রিলে ওয়াশিংটন বৈঠক হয়। তবে তা থেকে কোনো যৌথ বিবৃতি দেয়া হয়নি। ওই বৈঠকে রাশিয়ার প্রতিনিধির উপস্থিতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ফ্রান্স, কানাডা ও ইউক্রেনের নেতারা ওয়াকআউট করেন। তবে জুলাইয়ে কিয়েভ এবং মস্কোর মধ্যে ‘শান্তি মিশন’ শুরু করেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো। ফলে তার দেশে আয়োজিত এবারের সামিটের একটা বাড়তি গুরুত্ব আছে। ওয়াই২০ ইন্দোনেশিয়া নামের প্রজেক্ট ও গবেষণা গ্রুপের প্রধান অ্যানজেলো বিজয়া। তিনি বলেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে সংলাপ আয়োজনের আশা করছে ইন্দোনেশিয়া। জাকার্তার আমন্ত্রণে এই মিটিংয়ে দেশ দুটির ভাচ্যুয়ালি যুক্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রীদের এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের মিটিংয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের উপস্থিতি দেশগুলোর মধ্যে সংলাপের জন্য জি২০ একটি ব্রিজ বা সংযোগ হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করে ইন্দোনেশিয়া।