নাজমা মোস্তফা
৪৫ বছর পূর্বে যখন লাল ঘোড়া দাবড়িয়ে মানুষ হত্যা করার নামে ক্রস ফয়ারের শুরুটা সিরাজ সিকদার দিয়ে শুরু হলো
অতপর রক্ষী বাহিনী ও হাজার হাজার লাশের গোপন কান্না কি প্রাক-স্বাধীনতার ভালবাসার গান দিয়ে ঢাকা যাবে? প্রাক স্বাধীনতার সোরগোলে আমরাও ছিলাম। আজকে বিদগ্ধ জনরা তাদের মেকী ভালোবাসার কান্না দিয়ে কি এসব দগদগে ঘাঁ এর ক্ষত মেটাতে পারবেন? প্রশ্নটি বাংলাদেশের সচেতন সম্প্রদায়ের কাছে রেখে অনেক দিন পর কলামটি লিখছি। একের পর এক মারদাঙ্গা সারাদেশে লেগে আছে, কারণ সরকার অবৈধ, আচার সেখানে বৈধতা পায় না। প্রতিটি বিতর্কীত প্রশ্নবিদ্ধ মৃত্যুকে জায়েজ করতে চান হাসিনা তার বাপের পরিবারের মৃত্যু দিয়ে। বারে বারে আসামী ধরে ধরে বাপের বিচার করেও তার সাধ মেটে নি। তিনি কখনোই তার বাপের ভাইএর অপরাধ গুনেন না। ধরে নেন এরা মহাপুরুষ। তিনি কি জানেন তার ভাইদের কামালনামা আজও ইন্টারেনেট রাজত্ব করছে, দম ছাড়ছে পূর্ব থেকে পশ্চিম মাতিয়ে বেড়াচ্ছে। তার ভাইদের যুগে বাপের দুর্দন্ড প্রতাপ আছর করে, গুণধর ভাই কামালের দাপটে নারীরা দুর্বলরা নীরিহরা নির্যাতীত হন। যার খেসারত আজ অবদি দেশে ঐসব প্রেতাত্মারা ঘুরছে দাপট দেখাচ্ছে, ময়দানের রাজভোগ হয়ে আছে। সেদিন যদি শেখ মুজিব তার দুর্বৃত্ত ছেলেদের কঠিন ভাবে রাশ ধরে টান দিতেন। সারা জাতি তাকে মাথায় তুলে রাখতো। বিশ^বিদ্যালয় পাড়া তখন থেকে তাদের কপট রাজত্বে থরথর করে কেঁপেছে। যার জন্য তাদের মৃত্যুতে দেশের মানুষ কাঁদে নাই। উল্টো খুশী হয়ে দম ছেড়েছে “ফেরাউন নিপাত গেল”। অপকর্মে নির্যাতনে আজকের মতই মানুষ ৫০ পূর্ব দেশের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে। আজও যদি ৭৫এর পালাবদল হয়, একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে, এটি আওয়ামী দলবলসহ সবাই জানে। মুজিবকে হত্যা করা হবে এটি মানুষ স্বপ্নেও ভাবে নাই। কল্পনায়ও দেখে নাই। আর একটি বাস্তব টনা, খুবই সুক্ষ্মদর্শী ছাড়া এটি অনেকের প্রায় অজানা, এসব জটিল সত্যকে সাধারণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। একটু মন দিয়ে শুনুন, অনেক তথ্য এটি স্পষ্ট করে সেদিন মেজর ডালিমরা শেখ মুজিবকে হত্যার উদ্দেশ্যে যায়নি। তাদের উদ্দেশ্য ছিল তাকে বন্দী করে জবাবদিহিতার মুখোমুখি দাঁড় করানো। আপনারা বলবেন তাহলে মাজেদরা কেন বললেনা না। যারা দাপটিদের হাতে বন্দী সেখানে মৃত্যু মুখেও কি সত্য বলার সুযোগ ছিল? এসবই বিবেকের জমা। এখানে বিচারে তাই বলা যাবে, যা বলাতে চায় সরকার। কিন্তু সত্য হচ্ছে সেদিন শেখ মুজিবের দর্পে আছর করা কামাল জামালরা চৌকশ অস্ত্র পরিদর্শণে দক্ষতায় ময়দান কাঁপানো অসংখ্য অঘটন ঘটন পটিয়সী হয়ে ছিল। তাদের হাতের কাছেই ছিল অস্ত্রের ভান্ডার। যার বিরুদ্ধে তাদের পরিবার কোন প্রতিরোধ গড়ে নি। কেন তাদের পরিবার সন্তানদের এমন আশকারা দিল যেখানে তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়া হয় আর শেখ হাসিনা মাঝে মাঝে মিথ্যাচার করেন তার ভাইদের নামে। মিথ্যা কথা তাদের মুখে কখনোই আটকায় না। তারা ধরে নিয়েছে তারা দেশের জমিদারের সন্তান, তাই সবই তাদের কাছে ছেলের হাতের মোয়া। মুজিবের সন্তানেরাই প্রথমে ঐ দাপটের বন্যায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে গুলি ছোড়ে। যার প্রেক্ষিতে মেজর ডালিমরাও অস্ত্র হাতে নিজের মেজাজ সামাল দিতে অপারগ হয়। এসব তখন ধারেকাছের বেঁচে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শীদের কথা থেকেও স্পষ্ট হয়েছে। ঘাটেন, ঐ সত্য সবদিন ছিল আছে, শুরু থেকেই মানুষ এটি জেনেছে, যারা এর সন্ধান করেছে। “অতি বাড় বেড়ো না ঝড়ে পড়ে যাবে, অতি ছোট হয়ো না ছাগলে মোড়াবে”। যখন কামালরা অতি বাড় বাড়লো তখন ডালিমরা ভাবলো আমাদের কেন ছাগলে মোড়াবে। ঠিক তখনই তারা সিদ্ধান্ত নিল এদের একজনকেও ছাড় দেয়া হবে না। তাই শিশু রাসেলও হয় তাদের অস্ত্রবাজ ভাইদের অপকর্মের ধারাবাহিক শিকার। এটি জাতির প্রতিটি সদস্যের জানা দরকার। তাই বিদগ্ধ জনকে বলতে শুনেছি এদের হত্যা করা হয়নি, এরা আত্মহত্যা করেছে। কামালের জন্য মায়াকান্না আর রাসেলের জন্য কুম্ভিরাশ্রু ফেলার আগে তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে সবার সামনে তুলে ধরা জরুরী। এসব মৃত্যুর দায় তাদের নিজেদের লক্ষ্য করার মত বিষয়, সিনহার মাকে স্বান্তনা কল করে শেখ হাসিনা তার নিজ পরিবারের হত্যাকে ত্বড়িতে নিয়ে আসতে ভুলেন না। তিনি ঐ হত্যা দিয়ে একে জায়েজ করার একটি অপচেষ্টা দেখাতে চান। আমিও আপনার মত বলার মানে এত কি সহজ? সিনহা কারো উপর অন্যায় খবরদারী করেছে বলে জানা যায় নাই। কারো উপর লাল ঘোড়া দাবড়ায় নাই। বরং জানা যাচ্ছে ঐ লাল ঘোড়ার দাবড়ানির জেরে তাকে প্রাণ হারাতে হয়েছে কি না সে শংকা সচেতন দেশবাসীরা করছে। গোটাদেশ আজ নন্দলাল প্রদীপদের দখলে। ঠিক যেভাবে মিরজাফর ছিল ময়দানের দৃশ্যতঃ নিমকহারাম। বাকী জগৎশেঠ, রায়দুর্লভ, উমিচাঁদি, রায়বল্লভরা পিছন থেকে তলানী ঝাঝরা করার মহরত চালালেও হাদা মিরজাফর ছিল পালের গোদা বাকীদের সব অপকর্ম কাঁধে নিয়ে আজীবন গালির বোঝা কাঁধে নিয়ে তার পরিজন আজো অপরাধী হয়ে ঐ লজ্জায় বিবর্ণ জীবন কাটাচ্ছে। প্রদীপ কুমার দাসরা শত অপরাধেও ধরা পড়ে না, বরং বাড়তি পদক পায়। খবরে জানা যায় বিএনপির যুগে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে ঘুপটি মেরে বসে ছিল, সুযোগের অপেক্ষায়। অতপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে উনি চারাগাছ থেকে মহিরুহ হয়ে উঠেন উপযুক্ত পরিচর্যা পেয়ে। মুসলিম মেজরিটি দেশে হিন্দু হয়েও নিয়োগ পান বিএনপির যুগে। এটিও প্রমাণ করে হিন্দুরা কোন যুগেই অবহেলিত নন, তারা চাকরি পায়, যা ভারতের জন্য মুসলিমদের চাকরি স্বপ্ন। বরং সাম্প্রতিক আচরণগত বৈশিষ্ট্য বলে এরা বেশীরভাগ ভিন দেশের দালাল, সময় সুযোগ পেলে কলিজাতে কামড় বসায়। মুসলিমরাও বসান, তবে সংখ্যালঘু কোন সময়ই গরুমার খান না – ভীত নন, বরং কামড়ে বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত সরব, অতিরিক্ত যামাই আদর ও পরিচর্যাপ্রাপ্ত। এই ওসি প্রদীপ যার বিরুদ্ধে সিনহাকে হত্যা অভিযোগ উঠেছে, গরীব সাধারণ জনতা যারা প্রত্যক্ষদর্শীরা সাক্ষ্য দিচ্ছেন, যা তারা দেখেছেন তাই বলেছেন। এর পর থেকে তারা হুমকি ধমকির শিকারও হচ্ছেন। প্রদীপরা হত্যার পরও যামাই আদর পায়, কারাগারেও তাদের জন্য থাকে ভিন ব্যবস্থা। বরং বন্দীদের দালালগণ কর্তৃক অসহায় জনতারা হুমকির শিকার হচ্ছেন। মানুষ নিধনে দক্ষ এ প্রদীপ সেজদারত এক মুসল্লী / ইমাম হত্যা করেও মহান থাকে, পদোন্নতি পায়। এর বড় কারণ সেজদারত ব্যক্তি যদি বিএনপি বা জামায়াতের মানুষ হয় তবে সরকারের জন্যও খুশীর সংবাদ। তখনই সরকার বুঝে প্রদীপরা সরকারের উন্নয়নের স্বপক্ষে কাজ করছে। সহজভাবে বলা যায় ভারতের স্বপক্ষে কাজ করছে। ৩১ জুলাই কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভে ৩৬/৩৭ বছরের মেজর গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষীর ভাষ্যে বাহারছড়ার ওসি লিয়াকত হোসেন চারটি গুলি করেন, তার সাথে কোন কথা না বলেই। লিয়াকত হোসেনের এটি প্রথম ক্রসফায়ার নয়, বিভিন্ন তথ্যে জানা যায় এটি ১৬৭তম। সাধু সজ্জনরাই এদের শিকার। মাদক নির্মূলের নামে এদের মাদক ধারিয়ে দিয়ে এদের অপরাধী বানিয়ে ক্রস ফায়ার দেয়া হয়। সম্ভবত এটি শুধু প্রদীপের এজেন্ডা নয়, এটি অবৈধ পথে আসা সরকারের প্রতিটি অতীত এজেন্ডার সাথে খাপে খাপে মিলে।প্রশিক্ষিত সুশিক্ষিত রাওয়া ক্লাবের সদস্য সিনহা নিজেও। এর পার্টনাররাই এখন তাকে বাঁচাতে নাটক করে বেড়াচ্ছে সারা দেশে। অন্য আসামীর মত তড়িঘড়ি প্রদীপকে রিমান্ড দেয়া হয় নাই। কারণ মানুষ এসব নিয়ে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠে। ৯৬ সালে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে তিনি চাকরি পান। অতপর সুযোগমত ১৭টি পরিবারকে তিনি নির্যাতন করে ভারতে পাঠিয়ে দেন। স্মরণ করার বিষয় হচ্ছে সচরাচর এসব ঘটনা বাংলাদেশে যদিও কম হয়, তারপরও যদি হয় এসব অপরাধ হয় আওয়ামী সরকারের সময়ে এবং দোষ চাঁপানো হয় বিএনপি জামাতের লোকদের উপর। এটি তাদের আর একটি অপকৌশল, সাম্প্রতিক সময়ের প্রিয়া সাহা তার এক উত্তম উদাহরণ। তিনি ডনাল্ড ট্রাম্পএর কাছে আবদার রেখেছেন মৌলবাদী মুসলিমরা তাদেরকে দেশে থাকতে দিচ্ছে না। এটিও মিডিয়াতে স্পষ্ট হয়েছে ইউটিউবের বদৌলতে এক ভাঙ্গা ছাপড়া ঘরে আগুন দিয়ে তিনি মুসলিমদের অপরাধী সাজান। যার প্রতিটি প্রমাণ তার প্রতিবেশী হিন্দুরা বলেও দিয়েছে তার নিজের সাজানো আগুন কিভাবে নীরিহ মানুষকে হয়রানি করার অপকৌশল মাত্র। সরকারও তড়িঘড়ি হাজিরা তহবিল নিয়ে সাধুতার ভানে লেগে যায়, শুরু হয় প্রতিপক্ষের প্রতি বিষোদগার, এর নাম বাংলাদেশ খারাপ সবার জন্যই খারাপ, বোনের সম্পত্তি কেড়ে নেয়াতেও ওস্তাদ, বৌ নির্যাতনেও দক্ষ, ও ব্যাপারে এক পুলিশ তার স্ত্রীকে সহযোগিতা দিলে তাকে দেশত্যাগে বাধ্য করান ওসি প্রদীপ। তার কথা, “— (?) অমুক এ্যামবেসির পেছনের দরজা বন্ধের দিনও তার জন্য খোলা থাকে”। জানা যায় তার সম্পত্তির পরিমাণ ৩,০০০ কোটি টাকা। অযোগ্যরা যখন দেশ চালায় তখন এসব ঘটনা ঐ অযোগ্যতারই যোগ্যতা। তার এতই শক্তি যা ইচ্ছে তাই করতে পারে। সে সিনিয়র লেভেল থেকে শত অপকর্মেও আশ^াস পায়। যে দেশের এ্যামবেসি তার জন্য খোলা থাকে, ধারণা হয় তার পাসপোর্ট থাকবে এটি বিশ^সযোগ্য কথা। চিন্তা করুন আর সত্য উদঘাটন করুন।
(১) প্রধানমন্ত্রী এ যাবৎ অনেক হত্যাকান্ডেই আশ^াস দিয়েছেন, যদিও এসব কথার কথা। যে অপকর্ম ঘটায় তার আশ^াস কি কার্যকর হয়?
(২) সাগর রুণি, মেঘ/ ইলিয়াস আলী / চৌধুরী আলম / তনু/ আবরার/ সিনহা। একই ধারার বলির পাঠা, সরকারের আশ^াসভরা অপকর্ম ।
(৩) ইলিয়াস কোবরা আর এক অভিনেতাকে টেনে আনা হয়েছে। ইলিয়াস কোবরা/ তার বাগানবাড়ি/ ছয়বার এসএমএস।
(৪) বাংলাদেশ প্রতিদিন সরকার পন্থী একটি পত্রিকা ও তার প্রতিবেদন ঐ কোবরা নাটকের অবতারণ, প্রবল প্রতিবাদী কোবরা।
(৫) স্বপ্নের মেরিন ড্রাইভ যারা গড়তে অবদান রেখেছেন তারাও হচ্ছেন ওখানের লাশ। শেষ উদাহরণ রাশেদ খান সিনহা।
(৬) সর্বোচ্চ পদকসহ (২০১৯ সালে) ৬টি পদক লাভ করেন প্রদীপ কুমার। স্বপ্নের মেরিন ড্রাইভে ২০৪ লাশ।
(৭) লাশ হবার আগে ১০/১২ দিন রাখা হতো থানা হাজতে।
(৮) প্রদীপ গায়েবী হামলা, ও অগ্নিসংযোগের হুমকি দিতেন। প্রশাসন শুনেও না শোনার ভান করে থাকতো নীরব।
(৯) জনতার স্ত্রীদের অভিযোগ নির্দোষ স্বামীদের ঘর থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করা হতো।
(১০) সেদিন মসজিদের মাইকে প্রচার করা হয় ডাকাত দল আসছে। সিনহাকে এভাবে ডাকাত সাজানো হয়।
(১১) প্রদীপ দশ বছরে হন ভয়ানক দানব। উন্নয়নের মহাসড়কের দায়িত্ব পান বাহারছড়ার পোস্টে।
(১২) নির্যাতীতদের মামলার আসামীদের সাথে চাঁদাবাজির ব্যবসা ছিল তার। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
(১৩) রাষ্ট্রীয় মদদে এরা বিদেশ থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এসব বাংলাদেশের উন্নয়নের রোজনামচা। দরিদ্র প্রদীপ আজ ধনাঢ্য কুমীর।
(১৪) ধুমপান না করা একজন সিনহা মৃত্যুর আগে মাদকসেবী ইয়াবাখোর হিসাবে প্রদীপের আসামী।
(১৫) প্রথমে ওরা অভিযোগ তোলে সিনহা অস্ত্র তাক করে তাদের গুলি করতে চান, পরে বলে ইয়াবা পাওয়া গেছে।
(১৬) একজন এসপি ফোনে দুর্বত্তকে শিখিয়ে দেন কিভাবে কি বলতে হবে। কম্পিউটারের সব তথ্য সরানো হলো কেন?
(১৭) বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিকের নিউজ অল্প সময়ে বদলে যায় (১০ আগষ্ট ২০২০)। প্রথমটি বদলে অন্যটি দেন।
(১৮) সম্প্রতি নাটকের পর নাটক সাজছে। এখন শুরু হয়েছে সংবিধান থেকে ইসলাম মুছে দেবার নাটক।
(১৯) অপকর্ম ঢাকার এটি বর্তমানের কৌশল নীতি, নতুন অপকর্ম এনে পুরোনোটা সরিয়ে রাখা।
(২০) তাই সিনহাকে মুছে দেয়ার পরও তারচেয়ে বড় ইসলাম আজ ময়দানে মুছার অপেক্ষায়।
(২১) সরকারের শক্তির তলানীতে এসব হচ্ছে না বলার কি কোন ফুসরত আছে?
(২৪) অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করলেও তার ক্ষমতা দেখাতে, সাম্প্রতিক চুক্তিতে ভারতীয় পন্য বাংলাদেশের আগে অগ্রাধিকার পাবে সেটি গত দুই বছর আগেই করা হয়েছে, কিন্তু দেশবাসীর জানা ছিল না। মুজিবের কন্যা সব সময় বলতেন আমার উপর ভরসা রাখবেন। আমি দেশ বিরোধী কিছু করবো না। সবচেয়ে বড় কথা তিনি দেশের বিপক্ষে কাজ করেন বলে তা দেখা যায়। সব কাজই প্রতিবেশীর স্বার্থে দেশ বিক্রির পক্ষের উদাহরণ হয়ে থাকে। উল্টাপাল্টা বলতে বলা তাদের নীতির অংশ, যেন তারা সত্য কথা বলতেই ভুলে গেছে।