Friday, March 29, 2024
spot_img
Homeখেলাধুলারিচার্লিসনের প্রেমে মজেছেন সেই টিনেজ সুন্দরী

রিচার্লিসনের প্রেমে মজেছেন সেই টিনেজ সুন্দরী

কাতার বিশ্বকাপে সার্বিয়ার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয়ের ম্যাচে দুই গোলই করেন রিচার্লিসন। আর বাইসাইকেল কিক থেকে আদায় করা দৃষ্টিনন্দন গোলটির চর্চা চলছে এখনও। এবার এক ব্রাজিলিয়ান সুন্দরীর সঙ্গে জড়িয়ে শিরোনামে তার নাম। ব্রাজিল স্ট্রাইকারের সাফল্যের পিছনে রয়েছেন ওই টিনেজ সুন্দরী। যদিও তার সঙ্গে আলাপ নেই রিচার্লিসনের। এত দিন রিচার্লিসন অনুসরণ করতেন তাকে। এ বার তিনিই ব্রাজিল স্ট্রাইকারের প্রেমে পড়েছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের ক্লাব টটেনহ্যামের এই ফুটবলারের অনুপ্রেরণা ১৭ বছরের কিশোরী ক্যাট ডান্টাস। টিকটক খ্যাত ব্রাজিলিয়ান কিশোরী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যথেষ্ট পরিচিত। নানা রকম অনুপ্রেরণামূলক ভিডিও পোস্ট করেন তিনি।

ইউটিউবে ক্যাট ডান্টাসের ফলোয়ারের সংখ্যা প্রায় ১২ লক্ষ। আর টিকটকে ২১ লক্ষ। সেই তালিকায় রয়েছেন রিচার্লিসনও। ক্যাটের অনুপ্রেরণামূলক ভিডিও দেখেন নিয়মিত। ছন্দে না থাকলে বা কোনও ম্যাচে খারাপ খেললে বাড়ি ফিরে ক্যাটের ভিডিও দেখে, তার কথা শুনে নিজেকে পরের ম্যাচের জন্য উদ্বুদ্ধ করেন ২৫ বছর বয়সী স্ট্রাইকার। সেই ক্যাট মুগ্ধ সার্বিয়ার বিরুদ্ধে রিচার্লিসনের জোড়া গোল দেখে। ম্যাচ চলাকালীনই টিকটকে তিনি বলেছেন, ‘রিচার্লিসন ভীষণভাবে আমার নিজের। আমি ওকে বিয়ে করতে চাই।’ পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘রিচার্লিসনের ছবি আমার ফোনের ওয়ালপেপার করছি। ওর নাচের ছবিও রাখবো ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি হিসাবে। আমি ওকে ভালবাসি।’ ক্যাট জানতেন না রিচার্লিসন রয়েছেন তার ফলোয়ারদের মধ্যে। অন্যদের থেকে বিষয়টি জেনে নিজের উচ্ছ্বাস চেপে রাখতে পারেননি। ক্যাট বলেছেন, ‘হে ঈশ্বর, রিচার্লিসনও আমাকে অনুসরণ করে! তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।’ রিচার্লিসনের খেলায় এতটাই মজেছেন ক্যাট যে তড়িঘড়ি কাতার যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মাঠে বসে দেখতে চান নিজের স্বপ্নের পুরুষের খেলা। দেখা করে বিয়ের প্রস্তাব দিতে চান জাতীয় দলের স্ট্রাইকারকে। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই রিচার্লিসনের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে তার বান্ধবীর। সে খবরও অজানা নয় ক্যাটের। সান্দ্রি অলিভেরার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙা নিয়ে বিশ্বকাপের আগে টটেনহ্যাম স্ট্রাইকার বলেছিলেন, ‘আমাকে এমন কিছুর জন্য অভিযুক্ত করা হচ্ছে, যা আমি করিনি। আমরা ডেটিং করতাম। ও আমার কাছ থেকে নানা জিনিস দাবি করতো। আমি সঠিক কারণ জানার চেষ্টা করতাম। দিন দিন ওর চাহিদা বেড়েই যাচ্ছিল। সেটা আমার একদমই পছন্দ হচ্ছিল না। দু’জনে আলোচনা করেই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিছু ভুল করে থাকলে, শুনতে রাজি আছি। তবে এ সব মনে রাখতে চাই না। অবিচার একদম মেনে নিতে পারি না আমি।’

RELATED ARTICLES
- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments