দেখতে এটি বিমানের মতো, কিন্তু কাজেকর্মে এটি একাই এক শ। চালানোর জন্য কোনো পাইলট বা অপারেটরের প্রয়োজন হয় না। অবতরণ ও উড্ডয়ন সব একাই করতে পারে। সমুদ্রের ওপর দিয়ে ছুটে গিয়ে আকাশে উড়তে পারে।
দুই ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাকআপে ঘুরে আসতে পারে ৩৭০ কিলোমিটার। এর প্রধান কাজ হচ্ছে সাগরে মাছের ঝাঁক খুঁজে বের করা। কোথায় মাছ আছে, সে তথ্য পাওয়া মাত্র মাছ ধরা নৌযানগুলো সেখানে ছুটে যাবে। মৎস্যজীবীদের পরামর্শেই ড্রোনটি তৈরি করেছে জাপানের স্পেস ল্যাবরেটরি এন্টারটেইনমেন্ট।
সূত্র : ম্যাশেবল