সারাদিন কর্মক্ষম থাকার জন্য সকালের নাস্তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য সকালের খাবার এমন হওয়া উচিত যা পুষ্টিতে ভরপুর। এতে করে সারাদিনে যেমন ঘন ঘন ক্ষুধা লাগে না তেমনি অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। ওজন কমানোর জন্য সকালের নাস্তা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
সকালের নাস্তায় ডিম কীভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে সে বিষয় পুষ্টি বিশেজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।
কখন এবং কীভাবে ডিম খাবেন:
সকালের নাস্তায় ডিম খান। আপনি হয় সেগুলো সিদ্ধ করতে পারেন, স্ক্র্যাম্বল করতে পারেন বা একটি অমলেট খেতে পারেন তবে একটি ডিম খাওয়া নিশ্চিত করুন। স্যালমন, টোস্ট বা অ্যাসপারাগাসের সাথে খেতে পারেন ডিম। সাথে রাখতে পারেন চা-কফি।
সুবিধা:
ডিম পুষ্টিগুণে ভরপুর। ডিমের সাদা অংশ প্রোটিন সমৃদ্ধ, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের জন্য পরিচিত। কুসুম, যদিও ফ্যাট পূর্ণ বলে মনে করা হয় তবে এটি শরীরের জন্য উপকারী । ডিমের কুসুম খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে এবং শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডিমে উপস্থিত ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড চুল এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো এবং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে সাহায্য করে।
![](https://www.kalerkantho.com/ckfinder/innerfiles/images/confit-egg-yolk-04.jpg)
কীভাবে এই ডায়েট মেনে চলতে হবে:
সকালের নাস্তায় ডিম খাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে প্রয়োজনীয় ক্যালোরি কমে শরীরে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এছাড়া ডিম ডায়েট মেনে চলার সময় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে।
স্টার্চি কার্বোহাইড্রেট যা শরীরের জন্য শক্তি তৈরি করতে ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করে। এটিও মনে রাখতে হবে ওজন কমানোর সময় কার্বহাইড্রেটের ওপর জোর দেওয়া যাবে না তবে পুরোপুরি কার্বহাইড্রেট বাদ দেওয়া যাবে না। শাকসবজি ও ফল কম হাইড্রেটযুক্ত খাবার।
সূত্র: দ্যা টাইমস অব ইন্ডিয়া